বাংলাদেশের রাজনীতি সংগঠিত করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দল থাকলেও অন্যতম বৃহৎ দল হলো বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। এই দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া, দলের জন্য নিজের সব সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে রাজপথে ঘুরেছেন, সমান্তরালে গ্রামীণ পথে-প্রান্তরে দলটির প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে নিজের জীবনের অর্ধেকটাই উৎসর্গ করেছেন বরিশালের ত্যাগী নেতা অধ্যাপক আকন কুদ্দুসুর রহমান। এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতা এবং বর্তমানে জাতীয় কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তিনি।
জনসাধারণের প্রেম ও সম্মানের জন্য কোন বিপদ-আপদ, মামলার হামলা বা ষড়যন্ত্র তার দমকে দিতে পারেনি। বিগত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী শাসনের সময়েও নির্যাতন, মামলা ও হামলার মুখোমুখি হয়েও দলীয় রাজনীতির মাধ্যমে বরিশাল বিভাগের সংগঠন শক্তিশালী ও সচল রেখেছেন তিনি। ২০১৩ সালের ২৭ নভেম্বর অবরোধের নামে একটি নাশকতার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়, এতে দেশের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা তার মুক্তির জন্য সোচ্চার হন এবং বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার মুক্তির দাবি জানান।
ছাত্রজীবন থেকেই এই রাজনৈতিক ধারাকে তিনি আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। দলের সংকটকালীন সময় থেকে শুরু করে এখনো, তিনি নিজের জীবন বাজি রেখে বিএনপিকে এক শক্তিশালী ও সুষ্ঠু রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করেছেন। দলের নির্দেশনা অনুযায়ী, তিনি নতুন করে সংগঠনকে পরিচ্ছন্ন ও শক্তিশালী করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে পর থেকে তিনি সংগঠনের কার্যক্রম আরও সুসংগঠিত করেছেন এবং তৃণমূল নেতা-কর্মীদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে চলেছেন।
তার ব্যক্তিগত জীবনে তিনি স্বচ্ছতা ও সততা দ্বারা সাধারণ মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। রাজনৈতিক জীবনে সততা, নিষ্ঠা এবং পরিছন্নতার জন্য সবাই তাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে। ভবিষ্যতেও, বরিশাল-১ আসনের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া এলাকার সাধারণ জনগণ তাকে মনোনয়ন দিয়ে সন্মান ও সহযোগিতা দেওয়ার জন্য বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আজকের খবর, এমকে

















